Saturday 24 October 2015

শরতকে ঘিরে
নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা আর প্রান্তর জুড়ে কাশফুল। শরতের আগমনে রাজধানী চারপাশজুড়েই এই সিগ্ধতা। শহরের আশপাশে প্রায় বিলুপ্ত জলাভূমির বুকে অনাদরে ফুটেছে শুভ্র কাশফুল।

 তাই তো রবি ঠাকুর এর শরতের শুকতারা বলেছিল 

একাদশী রজনী
     পোহায় ধীরে ধীরে--
             রাঙা মেঘ দাঁড়ায়
                উষারে ঘীরে ঘীরে।
                     ক্ষীণ চাঁদ নভের
                          আড়ালে যেতে চায়,
                               মাঝখানে দাঁড়ায়ে
                                  কিনারা নাহি পায়।
পশ ম্যাগাজিন এর এবারের এপিসোড এ ছিল অমনি কিছু। 
চোখ রাখুন POSH TV weekend fashion এ।



প্রান্তরে স্নিগ্ধ কাশের গুচ্ছ, নীল আকাশে সাদা মেঘের লুকোচুরি। শরৎকাল। শুভ্র মেঘ আর প্রশান্তির প্রকৃতি শান্তির পরশ বুলিয়ে দেবে নাগরিক জীবনে।



                     পশ টিভি উইকএন্ড ফ্যাশন 

Tuesday 20 October 2015



জয় কালি মা দুর্গা 

দুর্গাপূজা বা দুর্গোৎসব দেবী দুর্গার আরাধনাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত হওয়া বাঙালি সম্প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। শাস্ত্রীয় বিধানে আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষে এবং চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষে দুর্গোৎসব পালন করা যায়।

 চৈত্র অর্থাৎ বসন্তকালের দুর্গাপূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা ও আশ্বিন অর্থাৎ শরৎকালের দুর্গাপূজা শারদীয়া দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। বাংলায় শারদীয়া দুর্গাপূজা অধিক জনপ্রিয়। 


দুর্গাপূজা ভারতীয় উপমহাদেশের অন্তর্গত একাধিক রাষ্ট্রে পালিত হয়ে থাকলেও, এটি বিশেষ করে বাঙালিদের উৎসব হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় এই উৎসবের জাঁকজমক সর্বাধিক। 







বর্তমানকালে পাশ্চাত্য, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যেসব দেশগুলিতে বাঙালিরা কর্মসূত্রে অবস্থান করেন, সেখানেও মহাসমারোহে দুর্গোৎসব আয়োজিত হয়ে থাকে। এই কারণে সারা বিশ্বের কাছেই বর্তমানে বাংলার অন্যতম প্রতীক হয়ে উঠেছে দুর্গোৎসব। 


পূজা স্পেশাল এপিসোড

Saturday 17 October 2015

শুরু হয়ে গেল পস টিভিতে সাপ্তাহিক লাইফস্টাইল প্রোগ্রাম উইকএন্ড ফ্যাশন  


নাগরিক ব্যস্ত জীবনে সকলেরই বিনোদন এর প্রয়োজন । সময় সল্পতার কারনে অধিকাংশ মানুষ তাদের বিনোদন এর মাধ্যম হিসেবে এখন শুধুই হাতে থাকা মুঠোফোন বা ল্যাপটপ, পিসির উপরেই নির্ভর করে। ফেসবুক অথবা ইউটিউব, টুইটার অথবা গুগল প্লাস, অনলাইন নিয়েই ব্যস্ত।

পস টিভি উইকএন্ড ফ্যাশন ফটোসুট
ছবিঃ রাহুল চৌধুরী
ছোট থেকে বড় সকলেরই চাই একটু বিনোদন।নতুন বিনোদন এর মাধ্যম হয়ে তাই পস ম্যাগাজিন শুরু করেছে তাদের নতুন ইউটিউব চ্যানেল পস টিভি ।
পস এর ইংরেজি অর্থ হল সর্বউৎকৃষ্ট, মানে সকলের উর্ধে । আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন হিসেবে পস বেশ বিখ্যাত হয়েই বাংলা হয়ে এসেছে সকলের কাছে। পস টিভি তে শুরু হল নতুনদের নিয়ে সাপ্তাহিক ফ্যাশন প্রোগ্রাম উইকএন্ড ফ্যাশন । প্রতি শুক্রবার দেখতে পাবেন পস ম্যাগাজিন অথবা পস টিভি এর ফেসবুক ওয়ালে।তা ছাড়া ইউটিউব তো আছেই। ইউটিউব ডট কম এ গিয়ে পস টিভি লিখে সার্চ করলেই চোলে আসবে পস টিভি।স্যাটেলাইট টিভিতে যে সকল প্রোগ্রাম যাচ্ছে ফ্যাশনকে ঘিরে তার থেকে বেতিক্রম হয়েই সকলের মন জয় করে নিচ্ছে সকলের কাছে।

বর্তমানে উইকএন্ড ফ্যাশন এর দুটি এপিসোড অন-এআর হয়েছে। অনুষ্ঠানটি প্রযোজক হিসেবে আছেন কাব্য
কোরিওগ্রাফি করছেন ফ্যাশন ডিজাইনার ও কোরিওগ্রাফার সিজান সজল।


নতুনদের নিয়ে শুরু হয়েছে উইকএন্ড ফ্যাশন। এটা নতুনদের জন্য জনপ্রিয় ফ্যাশন প্লাটফর্ম হয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। জানাগেছে নতুনদের ফ্যাশনে সুযোগ দেয়া হয়না বরং তারা প্রতারিত হচ্ছে তাই বলে চলেছেন অনেক ফ্যাশন মডেল। তাই তাদের জন্য সুযোগ করে চলেছে পস টিভি উইকএন্ড ফ্যাশন । 







Saturday 10 October 2015

ছোট থেকেই ফ্যাশন সচেতন সিজান সজল 

ফ্যাশন মানেই একটু পরিপাটি হয়ে নিজেকে সকলের কাছে প্রদর্শন করা। ছোট থেকেই নিজের পছন্দ আর রুচি অন্যদের থেকে একটু আলাদা। পারিপার্শ্বিক লোকদের পোশাক প্রচ্ছদ থেকে একটু ভিন্ন চিন্তা নিয়েই যাত্রা শুরু হয় ফ্যাশন ডিজাইনার সিজান সজল এর । সিজান সজল বলেন, কেনাকাটা থেকে শুরু করে যেকোনো অনুষ্ঠানে নিজের পোশাক নিজেই পছন্দ মতো নিয়ে নিতেন। যে পোশাকই দেখতেন কিংবা পড়তেন; ভাবতেন কেমন হলে আরেকটু ভালো হয়।
ফ্যাশন ডিজাইনার সিজান সজল
ছবিঃ কাব্য 
ফ্যাশন ডিজাইনিং এর সাথে করিওগ্রাফি করছেন তা অনেক বছর । দেশি-বিদেশি ফ্যাশন হাউস নিয়ে নানান রাম্প, ফ্যাশন শো নিয়েই ব্যস্ত তিনি। বর্তমানে একটি অনলাইন টিভি চ্যানেল এ লাইফস্টাইল ফ্যাশন প্রোগ্রাম কোরিওগ্রাফি করছেন। সিজান সজল বলেন, POSH TV নামক অনলাইন ইউটিউব চ্যানেল এ একটি ফ্যাশন প্রোগ্রাম করছি। বর্তমানে তরুণ-তরুণীরা স্যাটেলাইট টিভি থেকে অনলাইন টিভি এর উপর বেশি আস্থাশীল , কেননা নাগরিক ব্যস্ততার ভিড়ে টিভি দেখার সময় হয় না। তাই অনলাইন নিয়েই বেশি ব্যস্ত ।

ইউটিউব এর POSH TV তে তার যে ফ্যাশন প্রোগ্রামটি যাচ্ছে তা বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। Weekend Fashion নামক এই ফ্যাশন প্রোগ্রামটি দেখতে আপনার মোবাইল এর ইউটিউব অ্যাপ এ গিয়ে সার্চ এ টাইপ করুন POSH TV আর সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন । সাবস্ক্রাইব করে দেখতে থাকুন POSHTV , Weekend Fashion    
ইতিমধ্যে অনেক কাজ করেছি। অনেক প্রশংসাও পেয়েছি। আমি চাই আরো অনেক ভালো কাজ করতে। সে ইচ্ছে পোশান করেই কাজ করে চলেছি। আশা করছি; ভবিষ্যতে আরো ভালো কিছু উপহার দিতে পারবো।

                            w e e k e n d  f a s h i o n 
                                         POSH TV

জিম ও জিম এর জন্য খাবারের কিছু গুরুত্বপূর্ন নিয়মাবলী



· নরমাল খাবার আগে যা খেতেন তাই খাবেন,কিন্তু পরিমানে একটু বেশি করে।সাস্থ্য বাড়ানোর জন্য জিম করলে তা বিকালে করা ভালো(দুপুরের খাবার খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা পর)।কারন তখন খাবার গুলো গ্লুকোজ হয়ে যায়,ফলে জিম এর সময় এনার্জি বডি থেকে না টেনে খাবার থেকে টানে।বডি থেকে এনার্জি গেলে কিন্তু ওই পরিমার খাবার বডি না পেলে উলটা সাস্থ্য কমে অসুস্থ্য হয়ে যেতে পারেন।



· রোজ দুইটা ডিম খাবেন(জিম শেষ করার এক ঘন্টার ভিতরে),কারন ওই টাইমএ বডি খাবার চায়।
· পানি খাওয়া বাড়িয়ে দিবেন,তা নাহলে অতিরিক্ত ঘাম ঝরার কারনে জন্ডিস হয়ে যাবে।

মডেলঃ এন জে নীল
ছবিঃ কাব্য 

· নতুন কেউ জিম এ ভর্তি হলে একটা বেপার ঘটে,অনেক উপদেষ্টা আসে,তারা সাপ্লিমেন্ট(হাই প্রটিন) নিতে বলে তাড়াতাড়ি বডি বাড়াইতে।ওদের প্রধান কাজ এগুলা বিক্রি করা।এসব নেয়া ঠিক না,অন্তত শুরুতে তো না ই। বডি যখন সেইপে চলে আসবে তখন নেয়া যায়,তাও দেশের বাইরে থেকে আনায় নেয়া ভালো।এদেশে সস্তায় ইন্ডিয়ান যেটা পাওয়া যায় ওটা অতটা ভালো হয় না।না খাওয়াটা বেশি ভালো।

· যেই দিন থেকে জিম শুরু করবেন,ওই দিন ভুলেও এক সাথে পুরা রুটিন ফলো করবেন না।তাহলে আমাকে গালি দিয় জিম ছেড়ে দিবেন।আর ব্যাথায় তো রাতের ঘুম হারাম হবেই।(জিম এর শুরুর দিন বডির টিস্যু ছিড়বে এবং এক্সপান্ড করবে।ভয়ের কারন নাই,এই ব্যাথা ৩ দিন থাকে,এই ব্যাথার কারনে ওষুধ খাওয়া ঠিক না।আর ব্যাথার ভয়ে জিম না ছেড়ে হাল্কা হাল্কা ব্যাথার উপর জিম করা ভালো,ব্যাথা দ্রুত কমবে তাতে।

· জিম এ ঢুকেই নিজে যতটা পারেন তার চেয়ে বেশি ওয়েট নিয়ে টানাটানি শুরু করবেন না,এখানে পাওয়ার দেখানোর দরকার নাই,আস্তে আস্তে এনার্জি বাড়বে,তখন হেভি ওয়েট নিতে পারবেন(অতিরিক্ত ওয়েট নেয়ার কারনে লিগামেন্ট ছিড়ে যেতে পারে,মেরুদন্ডে টান খেতে পারেন,যা আজীবন ভোগাবে)।

· কাঁচা ছোলা ধ্রুত মাসল বিল্ড করে,কলা বেশ কাজে লাগে,রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধ ভালো কাজ করে,মাছ আর মাংস পাইলে ধুমায়ে খান,চর্বি ছাড়া হলে ভালো,ডিম কুসুম ছাড়া খাওয়া ভালো,যাদের বডি বেশি শুকনা তারা একটা কুসুম খেতে পারে(ডিমের সাদা অংশ প্রটিন,কুসুম এ ফ্যাট)

Tuesday 6 October 2015

************************ চশমা ও ফ্যাশন *************************


শহুরেদের কথা অবশ্য আলাদা, গ্রামে বেড়ে ওঠা কোনো শিশু কিংবা কিশোর-কিশোরীরা নারিকেল পাতা দিয়ে বানানো চশমা চোখে পরেনি এমনটি হতেই পারে না। শৈশব থেকেই চশমার যখন শুরু, এখন এটাকে এড়িয়ে যাওয়া কেন? চশমা তো শুধু ফ্যাশনের জন্যই নয়, এটার প্রয়োজনও রয়েছে। চোখ আর দৃষ্টিশক্তি অক্ষুণ্ন রাখতে চশমার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

মডেলঃ সাইমন 
ছবিঃ কাব্য PK PiX
রিপোর্টারঃ মিরাজ উদ্দিন


যাদের চশমা ছাড়া এক মুহূর্ত চলে না, বস্তুটা তাদের নাকের ডগায় পাহারাদার হয়ে জুড়ে থাকে সারাক্ষণ। বর্তমানে এ পাহারাদারের কত কী ডিজাইন, বৈচিত্র্যময়তা! কখনও গোল, কখনও আয়তাকার, কখনও মোটা, কখনও একদম পাতলা, স্বচ্ছ! ডিজাইনের ক্ষেত্রেও যে কত বৈচিত্র্যের খেলা। কেউ সাদা পরছে তো কেউ কালো কিংবা বাদামি! চশমার বাহারি সব ফ্রেমের গল্প নিয়েই এ আয়োজন। প্রয়োজনই সবকিছুর উদ্ভাবক। সভ্যতার শ্রেষ্ঠ, দরকারি আবিষ্কারগুলোর অন্যতম একটি হলো এ চশমা। শুধু প্রয়োজনের খাতিরে সারা পৃথিবীতে ৯৬ মিলিয়ন মানুষ চশমা ব্যবহার করে। আর এসব অনুঘটকই চশমাকে দরকারের পাশাপাশি ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হিসেবে রূপান্তরিত করে ফেলেছে। চশমা যখন পরতেই হবে, সেটা যদি একটু ফ্যাশনেবল হয়, আপনার ব্যক্তিত্ব আর রুচির ছটায় চারপাশ মুগ্ধ করতে পারে, তো মন্দ কী! আর চশমার সব সৌন্দর্য, নান্দনিকতা নির্ভর করে এর ফ্রেমের ওপর।

চশমার ফ্রেম বাছাইয়ে কত কী বাছবিচার! গায়ের রঙ থেকে শুরু করে মুখের অবয়ব, ঠোঁট সাজানোর লিপস্টিক থেকে পরনের টি-শার্ট বা ওড়না, সবকিছুর সঙ্গে মিলতাল রেখেই বেছে নিতে হবে আপনার পছন্দের ফ্রেমটি। সৃষ্টিকর্তা যাদের নাকটা একটু উঁচু, মুখটা একটু ভরাট করে বানিয়েছেন, তাদের চোখে অনায়াসেই মানিয়ে যায় বেশিরভাগ ফ্রেম। কিন্তু নাকটা একটু ছোট হলেই যত মুশকিল! আপনার নাকটা মুখের তুলনায় ছোট হলে আপনাকে এমন ফ্রেম বাছাই করতে হবে, যেন সেটা মুখের ওপর চেপে না বসে। বরং অপেক্ষাকৃত পাতলা, আয়তাকার ফ্রেমই আপনাকে দেবে নান্দনিক চশমার চাহনি! মুখটা গোলাকার হলে বেছে নিতে পারেন পুরু, চতুর্ভুজ আকৃতির চশমা। মুখের গড়ন আয়তাকার হলে আপনার পছন্দের তালিকায় থাকতে পারে কোনাযুক্ত, ওপরের দিকে চ্যাপ্টা ফ্রেম।


মডেলঃ সায়মুন


মুখের গড়ন বুঝে কেমন ফ্রেম কিনবেন, সে তো বোঝা গেল। কিন্তু ফ্রেম কিনতে গিয়ে আপনাকে এখানে থামলে চলছে না মোটেই! স্কিন টোনের সঙ্গে যায় আপনাকে এমন রঙের চশমা বেছে নিতে হবে সব সময়। চশমা কিনতে গিয়ে যারা কোনো যুক্তিতর্কের পরোয়া না করেই কালো কিংবা চকোলেট রঙের ফ্রেম কিনে ঘরে ফেরেন, তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যারা ত্বকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে ফ্রেম কিনতে চান তারা ফর্সাটে ত্বকের জন্য সাদা, বাদামি কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে লাল রঙের ফ্রেম কিনে দেখতে পারেন। ইদানীং রঙিন ফ্রেমের বেশ জয়জয়কার। সাদা-কালোর মিশেল কিংবা সবুজ-সাদা রঙের মিশেল করা ফ্রেমেও চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন। ফ্রেমের রঙ ও ডিজাইনের সঙ্গে বয়সেরও কিন্তু একটা বেশ জোরালো সম্পর্ক আছে। বাচ্চাদের ফ্রেম বাছাইয়ের ক্ষেত্রে একটু রঙিন এবং পাতলাই বেশি মানানসই। বুড়োদের ক্ষেত্রে একটু ভারি, মোটা একরঙা ফ্রেমই ভালো মানায়। আর তরুণ-তরুণীরা রঙ বাছাইয়ের ক্ষেত্রে একটু কালারফুল তো হতেই পারেন! এক্ষেত্রে শেডের ফ্রেম যেমন ব্যবহার করতে পারেন, তেমনি এনিমেল প্রিন্টের চশমাও কিনে নিতে পারেন।

তাহলে এর দেরি কিসের? এখনি রঙ্গিন চশমা এর রঙ্গিন ফ্রেমে রাঙ্গিয়ে নিন আপনার দৈনন্দিন স্টাইল ।